হঠাৎ টেলিফোন: হারানো প্রেমের করুণ কাহিনী । Bengali Sad Love Stories

0

'হঠাৎ টেলিফোন': অতীতের ভালোবাসার সুর | Sad Love Story to Make You Cry

হঠাৎ টেলিফোন: হারানো প্রেমের করুণ কাহিনী । Bengali Sad Love Stories

প্রিয় বন্ধুগণ, আজ তোমাদের জন্য Info Edu Story নিয়ে এসেছে ভালোবাসার দুঃক্ষের কাহিনী । গল্পের নাম 'হঠাৎ টেলিফোন' (Hotat Telephone)।গল্পের রচয়িতা সারমিন সরকার। 

আমাদের এই ওয়েবসাইট তোমরা পাবে, প্রেমের দুঃক্ষের কাহিনী, ভালোবাসার করুন কাহিনী, কষ্টের গল্প, সুন্দর সুন্দর ভুতের গল্প ,ব্যর্থ প্রেমের কষ্টের গল্প, ভুতের গল্প বাচ্চাদের ,ভুতের গল্প সমগ্র ,দুঃখের কাহিনী ,প্রেমের কাহিনী,মজার গল্প,Bengali দুঃখের কাহিনী ,বাংলা দুঃখের গল্প । 

Most Heart Touching Sad Love Story | Sad Love Story| Onek Koster Valobashar Golpo

আমাদের ওয়েবসাইট এ সংকলিত রয়েছে ভুতের গল্প , প্রেমের গল্প , অভিযানের গল্প , বিজ্ঞানবিষয়ক গল্প ,রহস্যময় গল্প ,অসমাপ্ত কষ্টের প্রেমের গল্প, হাসির গল্প , মজার গল্প , ব্যর্থ প্রেমের গল্প কাহিনী , উপন্যাস এবং ছোট গল্প। 

বাংলা দুঃখের কাহিনী - 'হঠাৎ টেলিফোন'। ব্যর্থ ভালোবাসার কষ্টের গল্প। Bengali Sad Love Story

'হঠাৎ টেলিফোন'

দেবপ্রতীম সেন বয়স তাঁর চল্লিশ উর্ধ্বে। তিনি কোলকাতার একটা নমকরা কম্পানিতে চাকরি করেন। দেবপ্রতীম বাবুর একাগ্র চেষ্টা ও মনের জোরে তিনি এখন একজন প্রতিষ্ঠিত সফল ব্যক্তি। তিনি তাঁর কলেজ জীবন থেকেই লেখালেখি ভালোবাসেন তাই আজও তিনি কাজের অবসরে কবিতা, গল্প , উপন্যাস লিখতে ভোলেননা। আগে তিনি গান টা নিয়েও চর্চা করতেন কিন্তু এখন করে কাজের চাপ থাকার জন্যে তা চর্চা করে উঠতে পারেন না। দেবপ্রতীম বাবুর মনে একসময় গায়ক হবার খুব ইচ্ছে জেগে ছিল কিন্তু সেটা আর হয়ে ওঠেনি।

          তাঁর জীবনে বিলাসিতার অভাব নেই, তিনি অনেক টাকা, বাড়ি, গাড়ি  ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স সব কিছুই করেছেন। তাঁর স্বভাবের জন্যে তিনি যে কম্পানিতে চাকরি করেন সেখানকার সবাই তাকে ভালোবাসেন এবং সম্মানও করেন। কম্পানির যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ কাজের দায়িত্ব তার উপরেই এসে পরে। এমনকি তিনি যে ফ্ল্যাটে থাকেন সেখানকার মানুষজনও তাঁকে খুব ভালোবাসে।

              এততসত্ত্বেও তিনি জীবনে এখনো একা রয়ে গেলেন। বিবাহ করেনি তিনি। এমন নয় যে তাঁর জন্যে সম্বন্ধ ঠিক করা হয়নি, কোন এক কারণবশত তিনি নিজেই সংসারের মোহজালে নিজেকে জড়াতে চান না। আচ্ছা তবে কি তিনি বিয়ে করবেন না? বাকি জীবনটা কি একাই থেকে যাবেন?

             রবিবার ছুটির দিন থাকই দেবপ্রতীম বাবু বেলা করে ঘুম থেকে উঠে ব্যালকনিতে বসে চা খাচ্ছেন আর কিছু পুরনো স্মৃতি চারণে ব্যস্ত ছিলেন। এমন সময় দরজায় বেল বাজাতে তিনি বাস্তব জগতে ফিরে এলেন এবং চা এর কাপটা টেবিলের উপরে রেখে দরজাটা খুলে দেখলেন যে তার বাড়ির কাজের লোক পুটু মাসি এসেছে। যেহেতু তিনি একা থাকেন, সব কাজ একা সামলে উঠতে পারেন না তাই কাজের লোক রাখতে হয়েছে। দেবপ্রতীম বাবু পুটু মাসিকে জানালেন যে আজ তার বন্ধুকে তিনি নিমন্ত্রণ করেছেন তাই তিনি বাজারে যাবেন কেনাকাটা করতে। ছুটি থাকলেই তাঁর বন্ধু অবিনাশ মজুমদারকে তিনি মাঝেমধ্যেই নিমন্ত্রণ করে খাওয়ান।

দেবপ্রতীম বাবু বাজারের ব্যাগটা নিয়ে বের হতে যাবেন এমন সময় হঠাৎ তাঁর বাড়ির টেলিফোন টা বেজে উঠলো। তিনি ব্যাগ টা রেখে ফোনটা তুলে  হ্যালো  বললেন  এবং সঙ্গে সঙ্গে ফোনের ওপাশ থেকে ভেসে আসা কণ্ঠস্বর টি শুনে তিনি ক্ষণিকের জন্য স্তব্ধ হয়ে গেলেন। তাঁর সারা শরীর শিহরিত হয়ে উঠল যেন তিনি বাক শক্তি হারিয়ে ফেলেছেন এমনটা অনুভব করতে লাগলেন। কিছুটা সময় এমন থাকার পরে তিনি নিজেকে সামলে নিয়ে আবার বললেন--- "কে? কে বলছেন? কোথা থেকে বলছেন? কী দরকার?" মেয়েলি কন্ঠে উত্তর এলো--- "বাবা! এতো গুলো প্রশ্ন একসাথে! প্রতীম দা আমি শ্রীতমা বলছি, তোমার শী।" অনেক গুলো বছর পরে দেবপ্রতীম বাবু সেই চেনা নাম সেই চেনা কন্ঠস্বর শুনে আরও একবার ক্ষণিকের জন্য স্তব্ধ হয়ে জান আর অন্য এক জগতে হারিয়ে জান। কিছুক্ষণ পর বাস্তব জীবনে ফিরে এসে আবার বললেন----" শ্রী!! কেমন আছো? কী খবর তোমার? এত বছর  পরে  হঠাৎ আমায় মনে পরলো কেন? আর আমার টেলিফোন নাম্বার কোথায় পেলে?"

শ্রীতমা: " সত্যি প্রতীম দা তুমি একটুও বদলাওনি সেই একই রয়ে গেলে। একটু নার্ভাস হয়ে গেলেই হরবর করে প্রশ্ন করে ফেলো। আচ্ছা বাদ দাও। আগে বলো তুমি কেমন আছো? তোমার খবর কী?"

দেবপ্রতীম বাবু: "ভালোই আছি। সারাদিন অফিস কাজ এই নিয়েই কেটে যাই"।

শ্রীতমা: " আর লেখালেখি? তুমি আর লেখালেখি করো না? গান করো না?"

দেবপ্রতীম বাবু: " হ্যাঁ কাজের ফাঁকে অবসর সময় যখনই পাই লেখালেখি করি। ওটার জন্যেই তো জীবনে বেঁচে থাকার রসদ টা আজও ভুলে যাইনি। কিন্তু গান টা আর হয়ে ওঠেনা গো। আগো কতো কী ভাবতাম! থাক ! ওসব কথা। এবার তোমার  বলো তোমার কী খবর?"

শ্রীতমা: " আমার! আমার আর কী খবর! আমার সম্পর্কে তো তুমি ভালো ভাবেই জানো যে আমি একঘেয়েমি  জীবন একটুও পছন্দ করিনা সবসময়ই সব কিছু অন্য রকম ভাবে ভাবতে চাই  অন্য রকম ভাবে উপলব্ধি করতে চাই। আর এর জন্যে জীবনে অনেক কিছুরই সম্মুখীন হতে হয়েছে  আমায়। আর এসবের জন্য আমার সংসার করাও হয়ে উঠল না। ছাড়ো বাদ দাও এসব কথা। আচ্ছা প্রতীম দা তুমি তো কতো ভালো লেখালেখি করো।  তা আজ পর্যন্ত কোন লেখা ছাপালে না কোন? আমার তোমাকে ফোন করার উদ্দেশ্য অনেকটা এটাই"।

দেবপ্রতীম বাবু: " মানে? ঠিক বুঝলাম না ব্যাপার টা"।

শ্রীতমা: " আমি একটা এনজিও তে যোগ দিয়েছি। ওখানে নানান রকম কাজ করা হয়। তার সাথে সাথে আমার নতুন নতুন লেখকদের নিত্য নতুন চিন্তা ধারা যোগাড় করে সবার সামনে তুলে ধরতে চাইছি।

               জানো তো ডিভোর্সের পরে আমার নিজের লোক কেউই আমার পাশে দাঁড়ায়নি কিন্তু দুদিনের পরিচিত অবিনাশ দা আমায় সাপোর্ট করেছে। আর অবিনাশ দাই এই এনজিও তে  যুক্ত হবার সব ব্যবস্থা করে দিয়েছে"।

শ্রীতমা:" হ্যাঁ করেছি। আর ঐ মাস্টার্স করার সময় সুদীপ্ত র সাথে আমার আলাপ হয়, তারপর হঠাৎ করেই ভালোলাগার শুরু আর ওটাকেই ভালোবাসা ভেবে মাস্টার্স কমপ্লিট করে আমার দুজন বিয়ে করে নিয়। জানা তো,  সুদীপ্ত আমায় কোনোদিনও চাকরি করতে না করেনি। তখন  অনেক চাকরির অফার পেলেও আমি নিজেই চাকরি করতে চাইনি, ভেবেছিলাম মন দিয়ে সংসার করবো। ভালই কাটছিল আমাদের সংসার  কিন্তু হঠাৎ করেই এক ধাক্কায় সব কিছু ওলটপালট হয়ে গেলো। বিয়ের দুবছর পূর্ণ হবার পরে সুদীপ্ত চাকরি টা চলে যায়। এরপর থেকে সুদীপ্ত  দিন দিন যেন কেমন একটা আচরণ করতে লাগলো। তারপর শুরু হলো শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন। টাকার জন্যে আমায় মারধর করতো, তারপর বাবার কাছ থেকে যাতে টাকা এনে দিয় তার জন্যে জোর করতো। আর সব শেষে ও এতোটাই নীচে নেমে গেলো যে টাকার জন্যে নিজের স্ত্রী অন্যের হাতে তুলে দিতেও ওর বিবেকে বাঁধল না। সেদিন আমার সব সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছিল আমি সব কিছু ছেড়ে ওর কাছ থেকে চলে আসি। তখন আমি কাউকে পাশে পায়নি এমনকি নিজের পরিবারেরও কাউকে না"।

           সবকিছু শুনে দেবপ্রতীম বাবুর চোখের জল অঝোরে ঝরতে লাগলো। তিনি নিজেকে সামলানোর চেষ্টা করে কান্না ভেজা গলায় করুণ সুরে বললেন----" তা আমার লেখালেখি নিয়ে কী যেন? কী যেন করবে বলছিলে?"

শ্রীতমা:" আমি এনজিওর যে ডিপার্টমেন্টে সেই কাজ ছাড়াও নিজস্ব একটা প্রকাশনী খুলেছি "।

দেবপ্রতীম বাবু:" বাহ্!! বেশ তো!  তা আমার এখানে কী করণীয়?"

শ্রীতমা:" তোমরা লেখা গল্প, উপন্যাস, কবিতা সব আমায় দিতে হবে। "

দেবপ্রতীম বাবু:" তা হঠাৎ আমার লেখা ছাপবে কেন?"

শ্রীতমা:" কারণ তোমার লেখা খুব ভালো। তোমার মতো এতো ভালো করে কেউ লিখতে পারে না "।

      দেবপ্রতীম বাবু কিছুক্ষণ চুপ থাকার পরে বললেন---" অবিনাশ তোমাকে আমার নাম্বার দিয়েছে তাই না?"

শ্রীতমা:" ওমনি না তোমার প্রশ্ন করা আবার শুরু হয়ে গেলো। জানি তোমার আমার প্রতি অনেক অভিমান জন্মে আছে। সেটাই স্বাভাবিক।

               জানো একদিন অবিনাশ দা হঠাৎ একটা গল্প আমায় পড়তে দিয়ে বলল "এটা আমার এক বন্ধু তার প্রেমিকার উদ্দেশ্যে লিখেছে। এই গল্পের নায়িকার নাম আর তোর নাম এক তাই পড়তে বললাম।"

               গল্পটা আমি মুগ্ধ হয়ে পড়লাম।  কতটাই না বোকা ছিলাম আমি! তখন তোমার লেখা পড়েও বুঝে উঠতে পারিনি আমার প্রতি তোমার ভালোবাসা টা"।

কিছুক্ষণ দুজনেই চুপ। কেউ আর কথা বলতে পারে না, তারা নিঃশব্দে কেঁদে চলেছে। কিছুক্ষণ পর শ্রীতমা কান্না ভেজা গলায় বলল যে, ----" প্রতীম তোমার সব লেখাতে আমি আছি। কিন্তু তোমার এতো ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্য আমি নয় তবুও বলছি, দেবে আমায় তোমার লেখা? দেবে গো?" এই কথাটা বলেই আবার কান্নায় ভেঙে পরলো শ্রীতমা।

দেবপ্রতীম বাবু:" দেবো শ্রী। আমি আমার সব লেখা তোমায় দেবো। এবার থেকে শুধু আমার লেখা না আমার ভালোবাসা,  জীবনের সঞ্চয় সব কিছু তোমায় দেবো"।

            তারপর কেউই আর কিছু বলতে পারলোনা ফোনটা কেটে দিল। এবং দুজনেই অঝোরে কাঁদতে লাগল।


ছেলেদের ব্যর্থ প্রেমের গল্প। মেয়েদের ব্যর্থ প্রেমের গল্প।  হটাৎ টেলিফোন 

১. দেবপ্রতীম সেন কোন কোম্পানিতে কাজ করেন?

(ক) একটি স্থানীয় দোকানে

(খ) একটি নামকরা কোম্পানিতে

(গ) একটি এনজিওতে

(ঘ) একটি প্রকাশনীতে

উত্তর: (খ) একটি নামকরা কোম্পানিতে

২. দেবপ্রতীম বাবুর শখ কী ছিল?

(ক) লেখালেখি

(খ) গান করা

(গ) উভয়ই

(ঘ) ছবি আঁকা

উত্তর: (গ) উভয়ই

৩. দেবপ্রতীম বাবু রবিবারে কী করছিলেন?

(ক) অফিসের কাজ

(খ) স্মৃতি চারণে ব্যস্ত ছিলেন

(গ) বাজার করছিলেন

(ঘ) গান গাইছিলেন

উত্তর: (খ) স্মৃতি চারণে ব্যস্ত ছিলেন

৪. পুটু মাসি দেবপ্রতীম বাবুর কী কাজে সাহায্য করেন?

(ক) অফিসের কাজ

(খ) বাড়ির কাজ

(গ) বাজার করা

(ঘ) রান্না করা

উত্তর: (খ) বাড়ির কাজ

৫. শ্রীতমা দেবপ্রতীম বাবুকে ফোন করার পর প্রথমে কী বলেন?

(ক) "তুমি কে?"

(খ) "বাবা! এতো গুলো প্রশ্ন একসাথে!"

(গ) "আমি তোমার লেখা পড়েছি।"

(ঘ) "তুমি ভালো আছো?"

উত্তর: (খ) "বাবা! এতো গুলো প্রশ্ন একসাথে!"

৬. শ্রীতমা কোথায় কাজ করেন?

(ক) একটি কোম্পানিতে

(খ) একটি এনজিওতে

(গ) একটি স্কুলে

(ঘ) একটি হাসপাতালে

উত্তর: (খ) একটি এনজিওতে

৭. শ্রীতমা এবং সুদীপ্তর সম্পর্ক কেমন ছিল?

(ক) খুব সুখী জীবন

(খ) ভালোবাসাহীন সম্পর্ক

(গ) শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনপূর্ণ

(ঘ) বন্ধুত্বপূর্ণ

উত্তর: (গ) শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনপূর্ণ

৮. অবিনাশ মজুমদার দেবপ্রতীম বাবুর কী ছিলেন?

(ক) ছোট ভাই

(খ) বন্ধু

(গ) সহকর্মী

(ঘ) প্রতিবেশী

উত্তর: (খ) বন্ধু

৯. শ্রীতমা দেবপ্রতীম বাবুকে কী দিতে বলেন?

(ক) তাঁর গানের সিডি

(খ) তাঁর লেখা

(গ) তাঁর বাড়ির ঠিকানা

(ঘ) তাঁর চাকরির তথ্য

উত্তর: (খ) তাঁর লেখা

১০. গল্পের শেষে দেবপ্রতীম বাবু কী প্রতিশ্রুতি দেন?

(ক) শুধু লেখা দেবেন

(খ) শ্রীতমাকে জীবনের সব কিছু দেবেন

(গ) নতুন উপন্যাস লিখবেন

(ঘ) ফোন বন্ধ করবেন

উত্তর: (খ) শ্রীতমাকে জীবনের সব কিছু দেবেন

হারানো প্রেমের করুণ কাহিনী যা আপনাকে কাঁদাবে 

1. দেবপ্রতীম সেন কেমন করে একজন সফল ব্যক্তি হয়ে উঠলেন?

উত্তর: দেবপ্রতীম সেন তাঁর একাগ্র চেষ্টা এবং মনের জোরের জন্য একজন প্রতিষ্ঠিত সফল ব্যক্তি হয়ে উঠেছেন।

2. শ্রীতমা কেন দেবপ্রতীমকে ফোন করেছিলেন?

উত্তর: শ্রীতমা দেবপ্রতীমের লেখাগুলি তাঁর এনজিও এবং প্রকাশনীর মাধ্যমে প্রকাশ করতে চান বলে তাঁকে ফোন করেছিলেন।

3. দেবপ্রতীমের গান চর্চা বন্ধ হওয়ার কারণ কী?

উত্তর: দেবপ্রতীমের কাজের চাপের জন্য গান চর্চা তিনি চালিয়ে যেতে পারেননি।

4. শ্রীতমার জীবনে কী কী সমস্যা হয়েছিল?

উত্তর: শ্রীতমা তাঁর স্বামী সুদীপ্তের কাছ থেকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন সহ্য করেছিলেন। টাকার জন্য সুদীপ্ত তাঁকে মারধর করত এবং শেষ পর্যন্ত তাঁকে অন্যের হাতে তুলে দেওয়ারও চেষ্টা করেছিল।

5. দেবপ্রতীম কেন শ্রীতমার প্রস্তাবে রাজি হলেন?

উত্তর: শ্রীতমার প্রতি তাঁর ভালোবাসা ও অনুভূতি জানার পর দেবপ্রতীম তাঁর লেখাগুলি শ্রীতমাকে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন এবং তাঁর জীবনের সবকিছু শ্রীতমার জন্য উৎসর্গ করার প্রতিজ্ঞা করেন।

গল্পটি কেমন লাগলো Comment করে অবশ্যই জানিয়ো। 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
তারানাথ তান্রিক সমগ্র
তারানাথ তান্রিক সমগ্র - বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় ও তারাদাস বন্দোপাধ্যায়